বুধবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৭

শীত এসেছে শীত

-মুহম্মদ কবীর সরকার
শীত এসেছে শীত
কাপছে থুরো জোয়ান বুড়ো
গাইছে রামের গীত!
জলকে ছোঁলে যায় যে জ্বলে
সে তো বেজাই হিম,
জালাও আগুন শীত যে দিগুণ
ঠেকাতে খিমশীম।
লড়াই চলছে লড়াই চলছে
হবে কার হারজিত?
মোটা কাপড় লাগাও চাদর
শীত এসেছে শীত!

শিক্ষার্থী:চট্টগ্রাম

সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০১৭

প্রাণী জগত জুড়ে চিন্তার ছাপ

মুহম্মদ কবীর সরকার
বাপরে বাপ কি যে গরম
বাড়ছে তাপ যায় যে দম
সূর্য একটা আস্ত যম!
বিদ্যুৎ বেটার পড়ে ঠেঁটা
বেড়াতে যায় হরদম।
যখন তখন লোডশেডিং
যারতার সাথে দেয় ডেটিং
এর একটা বিহিত হবে
পাড়া জুড়ে দেয় মিটিং
কোলাব্যাঙে দাবি তোলে
সূর্যের আলো বাড়ছে ভোলে
কমিয়ে দাও তার সেটিং।
পিঁপড়ে বাবু রেগে বলে
বাজে সব সেটিং মিটিং
ফেসবুকেতে দিবো হরতাল
ঠিক করো তো, তার দিন।
তোমরা যদি, না আসো তো
আমরা সংখ্যায় লাখ-কুটি!
আমরাই আমরাই করবো মুক্ত
আমার প্রিয় দেশের মাটি।
চুপ রও যতো নিচু জাতি
ক্ষেপে বলে ঘাসফড়িং,
চলো আগে ভাবতে হবে
কেন এত লোডশেডিং?
কোন প্রানীটার কারণে ভাই
দিনে দিনে বাড়ছে তাপ?
জগৎ জুড়ে চাপলো বসে
মস্ত বড় চিন্তার ছাপ!
সরকারী সিটি কলেজ, চট্টগ্রাম
পেন্সিল কাব্য:-৩১
ইত্তেফাক, ঠাট্টায় প্রকাশিত
১১/০৬/১৭ইং

নালিশ

মুহম্মদ কবীর সরকার
এক ছিল খুকি।সুন্দর সুন্দর দিন গুলি তার যাচ্ছিল।কখনো পুতুল সোনার বিয়ে দিয়ে। কখনো টিয়ামনির বিয়ে দিয়ে, কখনো বা প্রজাতির সাথে ভাব করে। প্রজাতির রং গায়ে মাখতো। তার ঘরে যেন উৎসব বারো মাসই লেগে থাকতো।পুতুল সোনার রঙিন শারী, খোপায় গাধা ফুল, লাল টিপ, পায়ে নুপুর কত্তো সুন্দর করে সাজাতো প্রতিদিন। জামাইবাবু কাগজের নৌকা দিয়ে উজান ডিঙি বেয়ে আসতো, জামাইবাবুর জন্য কত কি রান্না করতো পোলাও- কোরমা ডিম, দুধ আরো কত কি! জামাই বাবু এক বার খেলে আর ভুলতে পারতো না।
কিন্তু ইদানীং বেশ সমস্যায় পড়েছে খুকি। তার এই সুখে যেন কারো নজর লেগেছে। বিয়ে বিয়ে উৎসব আর টিকছেনা, পাজে টিকটিকি নাকি বরের বাপের কাছে বদনাম করেছে তাই তারা বিয়ে দিতে রাজি হচ্ছিল না।অবশেষে রাজি হল।অপর দিক দিয়ে নেমন্তন্ন খাওয়ার জন্য আসার পথে বিষ পিঁপড়ের দল নাকি তার প্রাণের সখা গঙ্গাফড়িঙকে কামড়ে দিয়েছিল। জ্বালা শেষ নয় ইদানীং কেউ যেন এসে চুপিচুপি তার বিয়েবাড়ি সাঙ্গ করে দেয়, কিন্তু সে বুঝতে ও পারছেনা ধরতে ও পারছে না। খুকি ও তার বন্ধুরা মিলে
টুনটুনিকে এই রহস্য উন্মোচনের জন্য গোয়েন্দা হিসেবে নিয়োগ করলো। কয়েক দিন পড় টুনটুনি উন্মোচন করলো যে, কিছু দুষ্টু ইঁদুর আর একটি বিড়াল প্রতি রাতে তার সাজানো বিয়েতে বাড়িতে লুকোচুরি খেলে। মরণ মরণ লুকোচুরি খেলা, ধরা পড়লেই কেলু।
খুকি ভাবলো দুষ্টু বিড়াল ও ইঁদুর কে শাস্তি দিতে হবে।
সভা বসলো...
টিয়া বললো সখি চল আমরা একটা ফাদ দিয়ে ধরি।
খুকিমনি বললো ফাদ! কি রকম হতে পারে রে টিয়ামনি।
টিয়ামনি বললো আমরা বাজার থেকে একটি ফাদ কিনে আনি!
খুকি মনি : এই ভাবে সব দুষ্টুরা ধরা পরবে না। তাছাড়া তোর মনে নেউ কিছুদিন আগে ফড়িঙ কে কামড়ে দিয়েছিল পিপড়ে, ওই পাজি পিঁপড়ে, টিকটিকির একটা বিহিত করতে হবে।
টিয়ামনি বললো তবে কি করবি লো সই..
তোমরা সবাই ভাবো দেখি কার মাথায় কি আসে।
টুনটুনি, গঙ্গাফড়িং, প্রজাপতি,ডগি, টিয়ামনি ও খুকি মনি যেন আজ মহা ভাবনায় বসলো।
অতঃপর সবাই একে একে সবার প্লান বললো,
কোনোটাই মন মত হচ্ছিল না।
অতঃপর টুনটুনি উচ্চস্বরে বললো আমার মাথায় প্লান আসছে।
খুকি মনি ও টিয়ামনি সমস্বরে বলে কি?
টুনটুনি গুনগুনিয়ে কি যেন বললো সবাইকে । ডগি শুনে হাত তালি দিতে লাগলো।টুনটুনি বললো শেষ কাজটা ডগি তোমাকেই করতে হবে।
ডগি শুনে নাচতে শুরু করলো। ডগির নাচ দেখে, গঙ্গাফড়িং মনের শেষে উড়তে লাগলো।কোথা থেকে এক উটকো ব্যাঙ এসে কিছু না বুঝেই ঘ্যাঙরঘ্যাঙে গান ধরলো। গান মন্দ চলছিল না। কিন্তু একটু পরেই
টুনটুনি উচ্চস্বরে বললো থামো থামো! আমাদের এখনি কাজে নামতে হবে আমাকে এক টুকরো মিঠাই দিতে হবে। তাহলে আজ থেকে মিশন শুরু।
ডগি তোমায় যা বললাম মনে আছে তো।
ডগি ডগডগিয়ে বললো হ্যা টুনটুনি মনে আছে।
টুনটুনি একটি ওয়ালে ফাদ হিসেবে একটু মিঠাই রাখলো। কিচ্ছুক্ষণ সবগুলি দুষ্টু পিঁপড়েরা মিঠাই খেতে ভিড় জমালো।
তা দেখে যে টিকটিকি বদনাম করছি সে সব কটি বিষ পিপড়ের দলকে হাপুস হুপুস করে ধরতে লাগলো। টিকটিকির দৌড় দেখে ইদুরের দল ছোটে এসে খপ করে ধরে ফেললো। মেরে ফেললো।
অমনি দুষ্টু বিড়াল কোথা থেকে উড়ে আসলো কেউ দেখেনি, কেউ খেয়াল করিনি। এক লাফে এসে ঘাড় মটকালো ইঁদুরের। সেটা সুন্দর করে খেতে লাগলো।
অমনি শিশ বাজালো টুনটুনি।
অমনি
আড়াল থেকে ডকি এক আঘাতে বিড়ালের পটল তুললো। বিড়াল -ইদুর লুকোচুরি সাঙ্গ করলো।
তা দেখে খুকি মনি ও টিয়া মনির হাসি কে থামায়!
অবশেষে খুকি মনির নীড়ে শান্তি ফিরে এলো।
তারপর সবাই ধরলো আজ টুনটুনির বিয়ে হবে।
তাহলে বরকে?
যায় যায় দিনে প্রকাশিত

কাঁঠাল

মা

-মুহম্মদ কবীর সরকার
কে গো এত ধনি?
টাকা দিয়ে কিনে নিবে
মায়ের ওই মুখখানি!
কার এমন ক্ষমতা?
শক্তি দিয়ে কেড়ে নেবে
মায়ের সব মমতা!
কে গো আছে আপন?
কোলে নিয়ে চুমু খাবে
সদা, মায়ের মতন!
মা আমার সবচেয়ে প্রিয়
মাকে ছাড়া পৃথিবী আঁধার
সে কথা জেনে নিও।

শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৭

বাঘ ভাগাভাগি

বাঘ ভাগাভাগি
-মুহম্মদ কবীর সরকার
টুনা আর টুনি মায়ের কাছে গল্প শোনে। বাঘের গল্প, শিয়ালের গল্প, মানুষের গল্প আরো কত রঙ-বেরঙের গল্প। তবে তাদের কাছে বাঘের গল্প শুনতে যেমন ভয় পাই তেমন আনন্দও পাই। বিশাল বড় তার আকৃতি।
বাংলার বাঘের রঙ হালকা হলুদ থেকে কমলা রঙের হয়ে থাকে। দেখতে যেমন বড় তেমন শক্তিশালীও নাকি! তাই তাদের বাঘ দেখার ইচ্ছা জাগে। টুনা বলে, আচ্ছা মা বাঘ থাকে কোথায়?
-কেন সুন্দরবনে!
এক সময় সারা বাংলা জুড়ে বাঘ ছিল। বাংলার বাঘের খ্যাতি সারা বিশ্বজুড়ে ছিল। তার গর্জন তিন কি.মি. পর্যন্ত শোনা যেত। চলাফেরা ছিল রাজার মতো। তার গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০-৬৫ কি.মি.। সাঁতারের গতিবেগ ৩২ কি.মি. প্রতি ঘণ্টায়।
টুনি উঠে বলে, এখন নেই কেন মা?
-মানুষের জন্য।
মানুষ কি বাঘ থেকে ও শক্তিশালী?
-না, বুদ্ধিমান!
না, বুদ্ধিমান বললে ভুল হবে। মানুষ অতিবুদ্ধিমান ও চালাক। একটা প্রবাদ আছে না ‘অতিচালাকের গলায় দড়ি।’
দিন দিন বাঘ শিকার ও গাছ কাটার ফলে বাঘের ও আমাদের বাসস্থল ধ্বংস করে ফেলেছে।
তাই তাদের বাসস্থল হারিয়ে বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে।
টুনা বলে, মা তুমি কি বাঘ দেখেছ?
-না, তবে আমার মায়ের কাছে শুনেছি।
টুনি বলে, মা আমরা বাঘ দেখব।
বাঘ তো সুন্দরবনে থাকে আর সুন্দরবন অনেক দূরে। তাছাড়া বাঘের সংখ্যাও কম। সুন্দরবন গেলে দেখা মিলতে নাও পারে।
টুনাটুনি বায়না ধরে, তারা সুন্দরবন যাবে এবং বাঘ দেখবেই।
মা বললো, আচ্ছা তোমরা আরেকটু শক্তিশালী হও। তোমাদের বাবা খাবার আনতে গেছে, আসুক।
অবশেষে বাবা বাড়ি ফিরল।
মা বলল, ওরা বাঘ দেখার জন্য সুন্দরবন যেতে চাই।
সুন্দরবন যাওয়া কি খামখেয়ালী ব্যাপার যে, বললে আর চলে গেলাম এক উড়ালে।
-আমি বলেছি তারা মানতে চায় না।
-আচ্ছা দেখি কী করা যায়।
-আমি আগে গিয়ে রাস্তা দেখে আসি। তারপর তাদের নিয়ে যাব যদি কাছে হয়।
টুনটুনি উড়তে উড়তে চলে গেল। সেও (টুনটুনি) শুনেছে সুন্দরবন ও বাঘের গল্প। কখনো দেখেনি। কিন্তু কোথাই কী! সারাদিন ওড়ার পরও সুন্দরবনের কোনো হদিস পেল না।
অবশেষে বড় একটা বাঘ দেখতে পেল রাস্তার মধ্যখানে। বড় বড় গাড়ি যাচ্ছে সে (বাঘ) একটু নড়ছে না। স্টাচু হয়ে দাঁড়িয়ে রইছে। টুনটুনি কতক্ষণ বসে দেখলো কিন্তু না বাঘ ক্লান্তিহীনভাবে দাঁড়িয়ে আছে একটু নড়ার সময় নেই। কোথায় তার গর্জন, কোথায় তার প্রতি ঘণ্টায় ৬০ কি.মি. দৌড়। কিছুই নেই।
যাকগে বাঘ তো পেলাম এবার যাই বাচ্চাদের নিয়ে আসি। মনে মনে বলল টুনটুনি।
বাসায় এসে বলে, বউ বাঘ পেয়েছি চল দেখে আসি।
তারপর সে তার বউ ও টুনাটুনিদের নিয়ে যাত্রা টাইগারপাসের দিকে। উড়তে উড়তে এসে পৌঁছালো।
বাবা টুনাটুনিদের দেখাচ্ছে ওইটা বাঘ!
-টুনি বলে, তাহলে সুন্দরবন কই? এখানে তো সব গাড়ি, বড় গাড়ি, ছোট গাড়ি পিপ পিপ।
-এখানে আগে সুন্দরবন ছিল, মা উঠে বলল। মানুষ গাছ কেটে কেটে রাস্তা বানিয়েছেন।
টুনা বলে, মা বাঘ দৌড়াচ্ছে না কেন? মানুষ গুলি বাঘকে ভয় পায় না কেন? বাঘের সাথে মানুষের বন্ধুত্ব হয়ে গেল এত বাঘ শিকার আর গাছ কাটার পরও।
বাঘের গর্জনও মনে হয় তিন কি.মি. যায় না।
টুনি বলে, এইটা তো নড়ছে না মা, মা আমি বাঘের কাছে যাব।
-না বাঘে কামড়ে দেবে।
-তাহলে মানুষদের কামড়ায় না কেন?
-ঠিক আছে যা।
টুনা বলে, আমি মাথায় বসব।
টুনি বলে, না আমি তার মাথায় বসব।
আচ্ছা ঠিক আছে যে আগে যেতে পারবে সে বসতে পারবে। পরে দুজন এক সাথেই বসল।
তারা কখনো মাথায় বসে কখনো পিঠে। আর গান ধরেছে...
বাঘ তুমি কি সত্যি গো বাঘ নাকি স্টাচু
বোকার মতো দাঁড়িয়ে আছো বুঝ না কিছু।
জঙ্গলে ছিল তোমার বাস, ছিলে বনের রাজা
এখন তুমি খাও কি ঘাস, কে দিল
এমন সাজা?

জোঁকার সমাচার

জোঁকার সমাচার
-মাহ্দী কাবীর
আসসালামু আলাইকুম। রম্য নিউজে সবাইকে স্বাগতম। এক গোপন সূত্রে জানা গেছে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জোকার বার্গ ইংরেজি ও মান্ডারিন চাইনিজের পর বাংলা ভাষা শিখতে উঠেপড়ে লেগেছে! তাই সে বাংলাদেশে আসছে! এর দুটু কারণ বলেছেন বিশ্বের দুই দল বিশেষজ্ঞ। ঠাট্টা বিশেষজ্ঞ রম্য নিউজকে বলেছেন, মার্ক জুকার বার্গ তার ফেসবুক প্রোফাইলের
ভেটকি মারা( সারা মুখ ছড়াইয়া যে হাসি ) পিকের সকল কমেন্ট পড়তে ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু সে কমেন্টের রিপ্লাই দিতে আগ্রহী। যারা কমেন্ট করেছে সে(জোকার) অনেক কষ্টে জানতে পারলো সবাই বাঙ্গালি। কিন্তু বাঙ্গালিদের কমেন্টের রিপ্লাই না দিতে পেরে সে খুব কষ্টে ভুগছে। তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সে( জোকার) বাংলা ভাষা শিখতে বাংলাদেশে আসছে। অপরদিকে মসকারা বিশেষজ্ঞ রম্য নিউজকে বলেছেন, ফেসবুকের সিংহভাগ বাসিন্দা বাঙ্গালি। এটা নিয়ে নাকি অনেক আলোচনা হয়েছে। কীভাবে বাঙ্গালিদের ফেসবুক আইডি বেশি হয়! অনেক অনুসন্ধানের পর মশকারা বিশেষজ্ঞরা খুঁজে পেলেন যে বাংলাদেশের রিকশাচালক থেকে শুরু করে মন্ত্রীরা পর্যন্ত প্রতিটি বাঙ্গালির ৫/১০টি করে ফেসবুক একাউন্ট খোলা আছে।তাছাড়া ফেসবুক ব্যবহারকারী শীর্ষ শহর ঢাকা। সেই সংবাদ শুনে মার্ক জুকার বার্গ বাঙ্গালিদের দেখতে অস্থির হয়ে আছেন। জোকার বার্গ মনে করেন বাঙ্গালিরা আমায় ভালোবাসেই বলে এতো একাউন্ট খুলেছেন। তিনি সকল স্তরের বাঙ্গালিদের সাথে কথা বলতেন চান কিন্তু কীভাবে সম্ভব সে তো মূর্খ! সে তো বাংলা ভাষা একদমই জানেনা ! তাই সে যে কোনো ভাবেই হোক বাংলা ভাষা শিখবেই। এবং অবশেষে জোঁকারকে বাংলা ভাষা শিখাতে রাজি হয়েছে বাংলাদেশের বিখ্যাত অভিনেতা মোশারফ করিম। কেননা মোশারম করিম ও বিষয়টি টের পেয়েছে, মার্ক জোঁকার বার্গের মুখ খোলে হাসি দেওয়ার কারণে ফেসবুকের সকল মশা তার মুখে ডুকছে!! তাছাড়া বড় কথা হল বাঙ্গালিরা তাকে কমেন্টে এটাই বুঝাতে চেয়েছে। কিন্তু জোকার সাব তা বুঝতেছেনা এক মাত্র বাংলা লেখার কারণে।
মোশারফ করিম রম্য নিউজকে বলেছেন এই সমস্যা খুব তাড়াতাড়িই সমাধান করতে পারবেন।

তাছাড়া ইতিপূর্বের এক নিউজে বলেছিলাম, ফেসবুক আবিষ্কারের সেই ঘটনা। আজ আবার আপনাদের জন্য,
মার্ক জুকার বার্গের মায়ের স্বপ্ন ছিল তাকে ইঞ্জিনিয়ার বানাবে। কিন্তু কিসের কী! সে এস এস সি পরীক্ষাতে অংকে চরম ভাবে খারাপ করে। তাই প্লাস তার ভাগ্যে জুটেনি। তাই তার মা তাকে বাড়ি থেকে বের করে দিল। এর পর মার্ক জুকার বার্গ ওয়াদা করলো আর কাউকে প্লাস পেতে সে দিবে না। কিন্তু কী ভাবে? অবশেষে মাথায় আইডিয়া আসলো ফেসবুকের। তারপর বাকিটা ইতিহাস। ছেলেমেয়েরা লেখাপড়া ফেলে ঘন্টার পর ঘন্টা ফেসবুকে কাটিয়ে দিচ্ছে। এখন ছাত্রদের স্লোগান ছিল "থাকবে পথে আধার নেমে, তাই বলে কি রইবো থেমে" সেটা বাদ দিয়ে সবার মুখে এখন " সুখেদুঃখে ফেসবুকে"। ঠাট্টা বিশেষজ্ঞরা এই বিষয়ে আমাদের রম্য নিউজকে বলেন , জনাব মার্ক জোকার বার্গের আইডিয়াটি চরম ভাবে কাজ করেছে। কেননা আমরা জানি শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড কিন্তু জনাব জোঁকার সাবের ফেসবুক চালাতে গিয়ে নুয়ে থাকতে থাকতে বিশ্বের সকল শিক্ষার্থেদের মেরুদণ্ড ভেঙ্গে যাচ্ছে।এর সাথে সাথে ফেসবুকের নীল সাদা আলো সারাদিন দেখতে দেখতে অনেকেই অন্ধ হয়ে যাচ্ছে। শিক্ষার্থীরা কেউ বুক পড়ে না সবাই ফেসবুকই পড়ে।তাই যথাযথ ভাবেই প্রতিবছর পরীক্ষাই ফেল করছে বিশ্বের কোটি কোটি শিক্ষার্থী। তাছাড়া কুমিল্লা বোর্ডের অবস্থার কথা তো জানেন-ই।
ঠাট্টা বিশেষজ্ঞদের সাথে এক মত হয়েছেন মশকরা বিশেষজ্ঞ সহ বিশ্বের নামকরা এক্সপার্টেরা।

আজ এতোটুকুই। সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন আর রম্য নিউজের সাথে হাসতে থাকুন। দেখা হবে অন্য কোনো নিউজে খোদাহাফেজ।

শিক্ষার্থী : পদার্থ বিজ্ঞান, সরকারী সিটি কলেজ,চট্টগ্রাম

সাইবেরীয় চুনিকন্ঠী

সাইবেরীয় চুনিকণ্ঠী
মুহম্মদ কবীর সরকার

সাইবেরিয়ার মিষ্টি পাখি
তোমরা ভ্রমণ পিয়াসু,
আমার মতো তোমরা ও কি
বাংলা ভালোবাসো ?

দলবেঁধে ঝাঁকে ঝাঁকে
উড়ে এসো বঙ্গে,
মিষ্টি শীত আর কুয়াশা
নিয়ে এসো সঙ্গে!

ও ভাই অতিথি পাখি
বল তোমার নাম কী?
নাম আমার চুনিকণ্ঠী
সে কালাপাশ চুটকি।

কত সুন্দর নাম তোমার
চুনিকণ্ঠী, চুটকি
ঝাপটে এলে কত পথ
করতে পারবে মোট কি?

ছোট্ট ডানায় ভর করে
এলে আমার দেশে,
কী দিয়ে কদর করি
বল না ভাই হেসে?

তোমরা ভাই কর না শিকার
তবেই আমরা খুশি,
আবার শীতে চলে আসবো
'বাংলা' ভালোবাসি।

শিক্ষার্থী : চট্টগ্রাম।

শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৭

নারী পাতা

নারী পাতা,,,,
প্রথম আলো- বুধবার,অধুনা
adhuna@prothom-alo.info
ইত্তেফাক বেবি আপা rabeyababy@gmail.com
========
জনকন্ঠ,অপরাজিতা ---
jk.oparajita2012@gmail.com
------
রবিবার
সমকাল, আলোর পথযাত্রী
alorpothozatri@gmail.com
মঞ্চের বাহিরে
moncherbaire@gmail.com
----
সাপ্তাহিক সোনার বাংলা, মহিলা অঙ্গন
weeklysonarbangla@yahoo.com

সাহিত্য পত্রিকা

শনিবার
☞১. জনকণ্ঠ:
edailyjanakantha.com
ঝিলিমিলি:( শিশু-কিশোর পাতা)
*jilimilijanakantha@yahoo.com
☞২. আলোকিত বাংলাদেশ
alokitobangladesh.com/epaper/
আলোকিত শিশু:( শিশু-কিশোর পাতা)
*alokitoshishu2016@gmail.com
☞৩. প্রতিদিনের সংবাদ
www.protidinersangbad.com/epaper/
খেয়াল খুশি
khealkhushi@gmail.com
khealkhusibd@gmail.com
pdsangbadkealkhusi@gmail.com
☞৪. দৈনিক পূর্বদেশ(চট্টগ্রাম)
epurbodesh.com
ডানপিটে:( শিশু-কিশোর পাতা)
*utpalkanti59@gmail.com
☞৫. করতোয়া (বগুড়া)
ekaratoa.com
সবুজ আসর:( শিশু-কিশোর পাতা)
*sabujasor@gmail.com
☞৬. ভোরের কাগজ
bhorerkagoj.net/print-edition
bhorerkagoj.net/epaper
# পাঠক ফোরাম
pathokforum_bk@yahoo.com

রবিবার

sdkathpencil@gmail.com সোনার দেশ

☞৭. সংবাদ
খেলাঘর:( শিশু-কিশোর পাতা)
salamcr@yahoo.com
☞৮. ইত্তেফাক:
epaper.ittefaq.com.bd
ittefaq.com.bd/print-edition
@ঠাট্টা:(ফান ম্যাগাজিন৷ রম্য ছড়া)
ittefaq.thatta@gmail.com
☞৯. যুগান্তর
ejugantor.com
@বিচ্ছু:(ফান ম্যাগাজিন৷ রম্য ছড়া)
bicchoo@jugantor.com
☞১০. প্রথম আলো
epaper.prothom-alo.com
# বন্ধুসভা
bondhushava@prothom-alo.info

সোমবার

sonaliasor1986@gmail.com ইনকিলাব।
☞১১. দৈনিক সুপ্রভাত বাংলাদেশ (চট্টগ্রাম)
esuprobhat.com
এলাটিং বেলাটিং:( শিশু-কিশোর পাতা)
*elating_belating@yahoo.com
☞১২. সমকাল:
esamakal.net
bangla.samakal.net
@প্যাঁচআল:(ফান ম্যাগাজিন৷ রম্য ছড়া)
pachaal123@gmail.com
☞১৩. প্রথম আলো:
epaper.prothom-alo.com
@রস+আলো:(ফান ম্যাগাজিন৷ রম্য ছড়া)
ra@prothom-alo.info

মঙ্গলবার

☞১৪. সমকাল:
esamakal.net
bangla.samakal.net
(ক) ঘাসফড়িং:( শিশু-কিশোর পাতা)
*ghashforing007@gmail.com
#(খ) সুহৃদ সমাবেশ
suhridsamabesh1@gmail.com
☞১৫. কালেরকণ্ঠ:
ekalerkantho.com
@ঘোড়ার ডিম:(ফান ম্যাগাজিন৷ রম্য ছড়া)
ghorardim@kalerkantho.com
☞১৬. যায়যায়দিন
ejjdin.com/index.php
# জেজেডি ফ্রেন্ডস ফোরাম
friendsforum@jjdbd.om
পূর্বো কোণ
azadi@dainikazadi.net(বুধবার)

বুধবার
☞১৭. ভোরের কাগজ:
bhorerkagoj.net/print-edition
bhorerkagoj.net/epaper
ইষ্টিকুটুম:( শিশু-কিশোর পাতা)
*istikutum_bkagoj@yahoo.com
☞১৮. যায়যায়দিন:
ejjdin.com/index.php
হাট্টিমাটিমটিম:( শিশু-কিশোর পাতা) *hattimatimtim@jjdbd.com.
☞১৯. মানবকণ্ঠ:
emanobkantha.com
# সেতুবন্ধন (পৃ-৮)
mksetubondhon@gmail.com
☞২০. যুগান্তর
ejugantor.com
# স্বজন সমাবেশ
shojonshomabesh@gmail.com

বৃহস্পতি

☞২১. আমাদের সময়:
epaper.dainikamadershomoy.com
ঘটাংঘট:( শিশু-কিশোর পাতা)
*ghatangghat@gmail.com
বীর চট্টগ্রাম মঞ্চ
manchaeditor@gmail.com
সাহিত্য পাতা,সবুজ আসর, খোলা আকাশ

শুক্রবার

মাথাভাঙ্গা: কিচিরমিচির
kicirmicir91@gmail.com
☞২২.ইত্তেফাক:
epaper.ittefaq.com.bd
ittefaq.com.bd/print-edition
কচিকাঁচার আসর:( শিশু-কিশোর পাতা)
kochikacharaashor@gmail.com
☞২৩. প্রথম আলো:
epaper.prothom-alo.com
গোল্লাছুট:( শিশু-কিশোর পাতা)
*gollachut@prothom-alo.info
☞২৪. কালেরকণ্ঠ:
ekalerkantho.com
টুনটুনটিনটিন:( শিশু-কিশোর পাতা)
*tuntuntintin@kalerkantho.com
doshdik@kalerkantho.com বড়দের

☞২৫. বাংলাদেশ প্রতিদিন
bd-pratidin.com
ebdpratidin.com
ডাংগুলি:( শিশু-কিশোর পাতা)
*danguli71@gmail.com
☞২৬. দৈনিক সুপ্রভাত বাংলাদেশ (চট্টগ্রাম)
esuprobhat.com
এলাটিং বেলাটিং:( শিশু-কিশোর পাতা)
*elating_belating@yahoo.com
প্রতিদিন
☞২৭. বাংলাদেশ সময়:
bangladeshshomoy.com
"দিনের ছড়া"(সমকালীন ছড়া)
(শুক্রবার একাধিক ছড়া ছাপানো হয়)
★somoyedit@gmail.com
☞২৮. আমাদের সময়:
epaper.dainikamadershomoy.com
"সময়ের ছড়া"(সমকালীন ছড়া)
(কোনো-কোনো দিন ছড়া ছাপা হয় না)
★columnchaara@gmail.com
☞২৯. ইত্তেফাক:
epaper.ittefaq.com.bd
ittefaq.com.bd/print-edition
"এই সময়ের ছড়া"(সমকালীন ছড়া)
★letters.ittefaq@gmail.com
☞৩০. সমকাল:
esamakal.net
bangla.samakal.net
"সমকালীন ছড়া"(সমকালীন ছড়া)
★sarabela01@gmail.com
কিশোর কণ্ঠ-
kishorkantha@yahoo.com
কিশোর আলো
editor@kishoralo.com
১৫. মানবকন্ঠ- এলেবেলে- ১. ranjuraim@yahoo
.com ২. mixedfeature@gmail.com

সাহিত্য সাময়িকী

সাহিত্য মানবকণ্ঠ
shahitto@manobkantha@gmail.com
আমাদের সময় || লেখালেখি
lekhalekhi@gmail.com
ভোরের পাতা- চারুপাতা
vp.charupata@gmail.com
ইত্তেফাক সাময়িকী
ittefaq.samayiki@gmail.com
প্রথম আলো
shilpasahitya@prothom-alo.info

bondhushava@prothom-alo.info
দৈনিক সংবাদ/সাহিত্য
sangbadsamoeky@gmail.com
যায়যায়দিন
‘সাহিত্য’ পাতায় প্রকাশের জন্য

ss_opinion@yahoo.com
ভোরের কাগজ
‘সাময়িকী’-তে প্রকাশের জন্য

bkagojliterary@gmail.com
পূর্বদেশ সাহিত্য
qamaru65@gmail.com
deshkal.sahito@gmail.com
sdpandulipi@gmail.com সোনার দেশ
দিগন্ত সাহিত্য - digantasahitto@
gmail.com